১৯৭০ সালের ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের স্বরণে মানববন্ধন, দোয়া ও মোমবাতি প্রজ্বলন
১২ নভেম্বর, ২০২৩
On Wednesday, November 12, 2023, at 3 p.m., Waterkeepers Bangladesh, Kuakata Boys Club, and Tourist Police, Kuakata organized a program of remembrance, prayer, and candlelight vigil to commemorate the victims of the catastrophic cyclone of November 12, 1970. Doa Mahfil was organized after Asr prayer at Ghatla Central Jame Masjid. Prayers are offered for forgiveness for all those killed in the cyclone and candles are lit on the beach in the evening.
On the night of November 12, 1970, a catastrophic cyclone ‘Hurricane’ hit the coastal districts. Cyclone winds with a maximum speed of 250 km create tidal waves in the Bay of Bengal. The southern region of Bangladesh was swept away by the 30 feet-high tide. It is the deadliest cyclone ever recorded and one of the worst natural disasters of all time. About 5 lakh people lost their lives due to this storm.
Local people, cyclone-affected family members, local administration, and environment workers participated along with the locals to commemorate the day.
১২ নভেম্বর, ২০২৩, বুধবার বিকাল ৩ টায় ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, কুয়াকাটা বয়েজ ক্লাব ও টুরিস্ট পুলিশ, কুয়াকাটার উদ্যোগে ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বরের মহাপ্রলয়ংকরী ঘুর্ণিঝড় হারিকেন এর আঘাতে নিহতদের স্মরণে মনববন্ধন, দোয়া ও মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। ঘাঠলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে আসরের নামাজের পর দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়। দোয়ায় ঘূর্ণিঝড়ে নিহত সকলের জন্য মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং সন্ধ্যায় সমুদ্র সৈকতে মোমবাতি প্রজ্বলন করা হয়।
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর রাতে উপকূলীয় জেলাগুলোয় আঘাত হেনেছিল মহাপ্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ‘হারিকেন’। সর্বোচ্চ ২৫০ কিলোমিটার বেগে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়ের বাতাসের তোড়ে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয় জলোচ্ছ্বাস। ৩০ ফুট উচ্চতার এ জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যায় বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল। এ পর্যন্ত রেকর্ডকৃত ঘূর্ণিঝড়সমূহের মধ্যে এটি সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় এবং এটি সর্বকালের সবচেয়ে ভয়ঙ্করতম প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি। এ ঝড়ের কারণে প্রায় ৫ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়।
দিনটি স্মরণে স্থানীয়দের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় মানুষ, ঘুর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্য, স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবেশ কর্মীরা।